ঢাকা ০৮:১২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৪, ২৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করলেই জনগণের প্রত্যাশা পূরণ সম্ভব হবে: ইশরাক ব্যাটিং ব্যর্থতায় টি-টোয়েন্টি সিরিজেও হোয়াইটওয়াশ হলো টাইগাররা ইসরাইল আঞ্চলিক ও বিশ্ব শান্তির সবচেয়ে বড় হুমকি: এরদোগান নিজ বাড়ির সামনে এক সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা অপরাধ করলে রাজনৈতিক পরিচয় থাকলেও ছাড় দেওয়া হবে না: আইজিপি আগামী বছর রাশিয়ার সাথে যুদ্ধ শেষ হওয়ার প্রত্যাশা জেলেনস্কির সৌদি আরবের মক্কায় ভারী বৃষ্টির কারণে হঠাৎ বন্যা “আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গঠন করতে চাই, যেখানে সকল সম্প্রদায় ও নাগরিকের সমান অধিকার নিশ্চিত থাকবে” “ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মূল পরিকল্পনাকারী একমাত্র তারেক রহমান” অন্তর্বর্তীকালীন সরকার পররাষ্ট্রনীতিতে আত্মসম্মানের উপর গুরুত্ব দেয় এবং নতজানু নীতিতে বিশ্বাস করে না,:উপদেষ্টা নাহিদ

খালেদা জিয়ার দেড় মাস যুক্তরাজ্যে অবস্থান

অাকাশ নিউজ ডেস্ক:

চিকিৎসার জন্য লন্ডনে অবস্থানরত বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া তার বড় ছেলে দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বাসায় উঠেছেন। সেখানে ৪২ দিন থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বেগম জিয়া। বিএনপি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।রোববার বাংলাদেশ সময় দুপুর ১২টা ৫০ মিনিটের দিকে খালেদা জিয়া হিথ্রো বিমানবন্দরে অবতরণ করেন। এ সময় বিএনপির সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট তারেক রহমান এবং যুক্তরাজ্য বিএনপির বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান।

এর আগে শনিবার সন্ধ্যা ৭টা ৩৮ মিনিটে অ্যামিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে ঢাকা ত্যাগ করেন খালেদা জিয়া। ঢাকা থেকে লন্ডনে যাওয়ার পথে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে যাত্রাবিরতি করেন। এমিরেটস এয়ারলাইন্সের ই-কে ৫৮৭ ফ্লাইটে স্থানীয় সময় রাত ১০টা ৩৫ মিনিটে দুবাই বিমানবন্দরের টার্মিনাল-৩ এ অবতরণ করেন তিনি। এ সময় তার যাত্রাবিরতির খবরে সংযুক্ত আরব আমিরাত বিএনপির নেতারা বিমানবন্দরে উপস্থিত হন।

সূত্র মতে, বর্তমানে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া লন্ডনের কিংস্টন এলাকায় তার ছেলে তারেক রহমানের বাসায় অবস্থান করছেন। বাংলাদেশে না ফেরা পর্যন্ত তিনি এই বাসাতেই থাকবেন। তারেক রহমানের বাসায় তার ছোট ভাই প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী ও তার সন্তানেরাও রয়েছে।তারেক রহমানের উপদেষ্টা ব্যারিস্টার আবু সায়েম জানান, বেগম জিয়া চিকিৎসার জন্য লন্ডনে এসেছেন। তিনি প্রথমে চিকিৎসা করাবেন এবং কিছুদিন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বিশ্রামে থাকবেন। তার লন্ডন আগমনে এখানে প্রবাসী নেতাকর্মীদের মধ্যে উৎসবের আবহ তৈরি হয়েছে।

সায়েম আরও জানান, আশা করা হচ্ছে বেগম জিয়া ৪২ দিন লন্ডনে থাকবেন। তিনি পবিত্র ঈদুল আজহা এখানেই পরিবারের সদস্য ও প্রবাসীদের সঙ্গে উদযাপন করবেন। যুক্তরাজ্যে অবস্থানকালীন সময়ে একটি জনসভায় যোগ দেবেন খালেদা জিয়া। তবে সবকিছুই নির্ভর করছে তার শারীরিক সুস্থতার ওপর।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

খালেদা জিয়ার দেড় মাস যুক্তরাজ্যে অবস্থান

আপডেট সময় ০৩:৫২:১০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জুলাই ২০১৭

অাকাশ নিউজ ডেস্ক:

চিকিৎসার জন্য লন্ডনে অবস্থানরত বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া তার বড় ছেলে দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বাসায় উঠেছেন। সেখানে ৪২ দিন থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বেগম জিয়া। বিএনপি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।রোববার বাংলাদেশ সময় দুপুর ১২টা ৫০ মিনিটের দিকে খালেদা জিয়া হিথ্রো বিমানবন্দরে অবতরণ করেন। এ সময় বিএনপির সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট তারেক রহমান এবং যুক্তরাজ্য বিএনপির বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান।

এর আগে শনিবার সন্ধ্যা ৭টা ৩৮ মিনিটে অ্যামিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে ঢাকা ত্যাগ করেন খালেদা জিয়া। ঢাকা থেকে লন্ডনে যাওয়ার পথে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে যাত্রাবিরতি করেন। এমিরেটস এয়ারলাইন্সের ই-কে ৫৮৭ ফ্লাইটে স্থানীয় সময় রাত ১০টা ৩৫ মিনিটে দুবাই বিমানবন্দরের টার্মিনাল-৩ এ অবতরণ করেন তিনি। এ সময় তার যাত্রাবিরতির খবরে সংযুক্ত আরব আমিরাত বিএনপির নেতারা বিমানবন্দরে উপস্থিত হন।

সূত্র মতে, বর্তমানে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া লন্ডনের কিংস্টন এলাকায় তার ছেলে তারেক রহমানের বাসায় অবস্থান করছেন। বাংলাদেশে না ফেরা পর্যন্ত তিনি এই বাসাতেই থাকবেন। তারেক রহমানের বাসায় তার ছোট ভাই প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী ও তার সন্তানেরাও রয়েছে।তারেক রহমানের উপদেষ্টা ব্যারিস্টার আবু সায়েম জানান, বেগম জিয়া চিকিৎসার জন্য লন্ডনে এসেছেন। তিনি প্রথমে চিকিৎসা করাবেন এবং কিছুদিন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বিশ্রামে থাকবেন। তার লন্ডন আগমনে এখানে প্রবাসী নেতাকর্মীদের মধ্যে উৎসবের আবহ তৈরি হয়েছে।

সায়েম আরও জানান, আশা করা হচ্ছে বেগম জিয়া ৪২ দিন লন্ডনে থাকবেন। তিনি পবিত্র ঈদুল আজহা এখানেই পরিবারের সদস্য ও প্রবাসীদের সঙ্গে উদযাপন করবেন। যুক্তরাজ্যে অবস্থানকালীন সময়ে একটি জনসভায় যোগ দেবেন খালেদা জিয়া। তবে সবকিছুই নির্ভর করছে তার শারীরিক সুস্থতার ওপর।